জ্বরঠুঁটো উঠলে করণীয় কী

3

জ্বরঠুঁটো উঠলে করণীয় কী

আপনাদের জ¦র ঠোসা নিয়ে চারটি খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিবো ।

জ্বরঠুঁটো ভাইরাসের কারণে প্রতি বছর অনেক মানুষ অন্ধ ও দৃষ্টিহীন হয়ে যান।

এই ভাইরাস একবার যৌনাংগে ছাড়ালে হার্পিস নামক রোগ ছাড়ালে যা সারাজীবন থেকে যায়।

আবার বয়স হলে স্মৃতিশক্তি লোপ পায় এই রোগের সাথে এই ভাইরাসের সর্ম্পক আছে।

এইজ্বরঠুঁটো এত ক্ষতির কারণ হবে সেটা কিন্তু আমরা জানি না বলে।

আপনাদের জন্য জ্বরঠুঁটোনিয়ে চারটি উপায় বলবো তা হল।

চোখ সুরক্ষা: আমাদের চোখের কর্ণিয়া চোখের জানালার মত কাজ করে।

সারা দেশে যত মানুষ অন্ধ হয়ে যায়। তার সহজ বিষয় হচ্ছে এই হার্পিস ভাইরাস।

এই হার্পিস ভাইরাস জ্বরঠুঁটো থেকে হয়।

জ্বরঠুঁটো থেকে যদি ভাইরাসে রপান্তরণ হয় তবে এই সমস্যা হতে পারে।

চোখ কিভাবে সুরক্ষা রাখবেন। জ্বরঠুঁটো হাত লাগেবনা।

জ্বরঠুঁটো যদি হাত লেগে যায় তবে হাত ভালো ভাবে পরিষ্কার করবেন।

জ্বরঠুঁটো অবস্থায় চোখে হাত দিবেন না। যদি চোখে হাত লেগে যায় তবে পরিষ্কার করে নিবেন।

যৌনাঙ্গের হার্পিস থেকে সুরক্ষা: সর্ম্পূন্য জ্বরঠুঁটো ভালো না হওয়া পর্যন্ত সঙ্গির সাথে মেলামেশা না করা। এখন কথা হচ্ছে এটা কখন ছোয়াছে হয়।

জ্বরঠুঁটো উঠলে করণীয় কী

এটা চামড়া উঠার আগে থেকে ছোয়াছে আকার ধারণ করে। যখন জ্বরঠুঁটো উঠা শুরু হয় তখন থেকে বুঝবেন এটা এখন ছোয়াছে। জ্বরঠুঁটো সেরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সব ধরনে সর্তকতা অবলম্বন করবেন।

স্মৃতিশক্তি সংক্রান্ত বিষয় : বয়ষ্ক মানুষকে দেখবেন অন সময় কথা ভুলে যায়, এক কথা বার বার বলে, কোন কথা বললে আবার রিপিট করতে হয় । এমনটা জ্বরঠুঁটো সাথে  অলঝেমাইর্স রোগের লক্ষণ । এই অলঝেমাইর্স  রোগের সাথে  কিন্ত জ¦র ঠোসার বেশ ভালো সর্ম্পক আছে।

খুব ভালো করে খেয়াল রাখবেন এই জ¦র ঠোসা হলে আপনার কাছে থেকে যেন আশেপাশের মানুষের কাছে যেন না ছড়ায়।

আপনার ব্যবহারিত পোষাক ও জিনিসপাতি বা আপনার ঠোটে দেয়ার ক্রিম কেউ যেন ব্যবহার না করে।

নবজাতক বা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম : যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবকম তাদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস খুব মারাত্বক হতে পারে।

যেমন  কারো জ্বরঠুঁটো হলে সে যদি এই অব¯থায় নবজাতকে চুমু খায় তবে নবজাতকের এই ভাইরাস হতে পারে ও মৃত্যু ঘটাতে পারে।

কারণ নবজাতকের এখনো তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠনে।

যদি আপনার জ¦র ঠোসা হয় তবে আশাপাশে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম আপনি তাদের সংষ্পশে যাবেন। এতে করে ভাইরাস কম ছড়াবে।

যে আলোচনা ও  সুরক্ষার কথা বললাম এসব মানলে ও সচেতন হলেই এই জ¦র ঠোসা বা হার্পিস ভাইরাস থেকে আমরা সবাই নিরাপদ থাকতে পারি।

 

 

 

 




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *