কষা পায়খানার ঘরোয়া সমধান
সাধারণ আমাদরে সকলই পায়খানা কষা বা পাতলা প্রায় সবার মাঝে কম বেশি দেখা যায়।
বাংলাদশেরে এটি একটি পরচিতি স্বাস্থ্য সমস্যা ।
মাঝে মাঝে পায়খানা খুব শক্ত হয়ে যায়, মল ত্যাগরে সময়র্ দীঘ সময় কষ্ট করতে হয়।
পায়খানার করার পর মনে হয় পেটে এখনো মল রয়ে গেছে ।
কষা পায়খানা হলে মল শক্ত হয়, যার কারণে মল ত্যাগরে সময় প্রচন্ড ব্যথা হয়
এবং মলদ্বার ছড়িয়ে যায়। অনকে সময় একটানা তিন–চারদিন পায়খানা হয় র্দীঘদনি কষা হলে পাইলস বা গজে রোগ পায়ুপথে এসব রোগ হয়।
পায়খানা কষা কনে হয়?
এটার কছিু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে এই কষা পায়খানা ভালো হয়ে যায় ।
কোনো এমনকি ঔষধ ছাড়াই ঘরোয়া উপায়ইে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
কষা পায়খানা লক্ষণ কী ?
সপ্তাহে যদি তিনি অথবা চারবাররে কম পায়খানা হয়,
সটোকে কষা পায়খানা বলা হয়।
কষা পায়খানা হলে যসেব সমস্যা দেখা দিতে পারে তা হলো
১. পায়খানা খুব শুকনা বা শক্ত হওয়া
২. পায়খানার করার সময় মলরে আকার স্বাভাবকিরে চেয়ে বড় হওয়া
৩. পায়খানা করার সময় খুব কষ্ট হওয়া
৪. পেট সবসময় ভরা ভরা মনে লাগা
৫. পেটে হালকা ব্যথা হওয়া, পটেফুলে থাকা বা বমি বমি ভাব হওয়া
কষা পায়খানা কনে হয়?
কষা পায়খানার ঘরোয়া সমধান
অনকে কারণে কষা পায়খানা হয়।
তার মধ্যে অনকে কারণ আছে , বিশেষ করে ৬টি কারণ আছে ।
১. খাবার খাওয়ায় সময় ফাইবার বা আঁশ খাবার না খাওয়া।
২. দনৈকি পরমিান মত পানি পান না করা।
৩. নয়িমতি পরশ্রিম ও ব্যায়াম না করা।
৪. পায়খানার চাপ দিলে তা ধরে রাখা
৫. মানসকি ভাবে চন্তিা গ্রস্ত, বা বষিণ্ণতা , শারীরকি সচতেন না হওয়া।
৬. বভিন্নি ঔষধরে সবেনরে কারণে র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িা হওয়া।
কষা পায়খানা দূর করার সঠকি উপায়
যসেব কারণে কষা পায়খানা হয় সইে খাবার বা সইে কাজ এড়িয়ে চলার মাধ্যমে কষা পায়খানা সমস্যা থাকলে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
কষা পায়খানা সঠকি উপায়ে কভিাবে চকিৎিসা করা যায় তা সে নয়িমগুলো তুলে ধরলাম।
১. খাবাররে খাওয়ার সময় ফাইবাররে বা আশঁযুক্ত খাওয়া,
যে খাবারে র্পযাপ্ত পরমিাণে ফাইবার বা আঁশ থাকে এমন খাবার খাবার খেতে হবে শাখ ফলমূল, ডাল, লাল আটা ও লাল চালরে ভাত খাওয়া যা কষা পায়খানা এড়াতে সাহায্য কর।ে
কষা পায়খান দূর করতে খাবার তালকিায় আশঁযুক্ত খাবার ও ফাইবার করার ৫ টি সহজ উপায় :
১. ভাত বা রুটি খাওয়ার জন্য লাল চাল ও লাল আটা বা ঢকেি ছাটা আটা বা চাল খতেে পারনে। এই খাবারে আশঁ ও ফাইবার ভালো পরমিাণ পাওয়া যায়।
২. প্রতদিনি খাবারে আপনি ডাল রাখতে পারনে এতে ভালো পরমিাণে ফাইবার থাক।
৩. নয়িমতি খাবারে সব ধরনরে সবজি যদি না রাখতে পারে তবে যে কোন এক ধরনরে সবজি রাখতইে হব।
৪. যসেক ফল বা সবজি খোসাসহ খাওয়া যায় সগেুলো খোসা না ফলেে খাওয়ার জন্য চষ্টো করুন।
খোসাতে থাকে প্রচুর পরমিান ফাইবার । য়েমন আপনি টমটেো, আপলে খাবারগুলো খোসাসহ খতেে পারনে। তবে খাওয়ার আগে অবশ্যই এই ফলগুলাে ভালোমতো পরষ্কিার করে ধুয়ে খতেে হব।
৫. ফল বা সবজি যে কোন খাবার ভালো ভাবে চবিয়িে খলেে ভালো ফাইবার পাওয়া যায়
কষা পায়খানার ঘরোয়া সমধান
ইসবগুলরে ভুসি
কষা পায়খানা হলে ইসবগুলরে ভুসি খতেে পারনে। কষা পায়খানা দূর করতে ইসবগুলরে ভুসি একটি ঘরোয়া ঔষধ। ইসবগুলরে ভুসতিে প্রচুর পরমিাণে ফাইবার থাকলে। ইসবগুলি ভুসরি পানি পান করার মাধ্যমে কষা পায়খানা নরম কর,ে ফলে কষা পায়খানার সমস্যা দূর হয়।
১. প্রতদিনি দুই থকেে তনি লটিার পানি পান করা
কষা পায়খানা নরম করতে পানি সহায়তা করা ।
ফাইবার জাতীয় খাবার প্রচুর পানি শোষণ করে। ফাইবার বা আশঁ যুক্ত খাবার বেশি খান তবে পানি পান করার পরমিাণও বাড়াতে হবে দৈনিক র্পযাপ্ত পরমিান পানি পান ক রলে কষা পায়খানার সমস্যা দুর হওয়া সম্ভবনা বাড়ে।
৩. নয়িমতি ব্যায়াম বা শরীরর্চচা করা
নয়িমতি শারীকরি ব্যায়াক করা ।এভাবে ব্যায়াম করলে কষা পায়খানা নরম রাখতে সাহায্য কর।ে তাই এভাবে নয়িমতিভাবে ব্যায়াম করা
৪. পায়খানার বগে আসলে তা চপেে রাখা যাবে না
আমরা অনকে সময় পায়খানা চাপ আসলে পায়খানা চপেে রাখি এতে করে কষার সমস্যা বশেি হয়। তাই পায়খানারচাপ আসলে সাথে সাথইে মল ত্যাগ করা। এত করে কষা সমস্যা দুর হতে পার।
৫. মানষকি সাস্থ্যর উন্নত করা
মন ভালো হয় এমন কছিু কাজ করতে হবে ।
কোথাও ঘুরতে যাওয়া, গান শোনা, র্প্রাথনা করা বা আপনজনরে সাথে সময় কাটানো। র্অথাৎ আপনার মানষকি স্বাস্থ্যর পরর্বিতন হয় এমন কছিু করা।
৬. বভিন্নি সবেনে ফলে ঔষধরে র্পাশ্বপ্রতক্রিয়িার বষিয়ে খয়োল রাখা
বভিন্নি সময় শরীরকি সমস্যার কারনে আমরা অনকে অসুধ পান করে থাকি ।
তার কারণে আমাদরে কষা পায়খানার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে সদেকিে খয়োল রাখা।
র্দীঘদনি ধরে কষা পায়খানা হলে যসেব সমস্যা হয়?
র্দীঘদনি ধরে কষা পায়খানা হলে যসেব সমস্যা হয়। যেমন জোলাপ সাপোজটিোরি মনি এনমো ইত্যাদি ।