গরমে অসুস্থতা ও তার করনীয়

17

গরমে অসুস্থতা ও তার করনীয়

গরমের কারণে প্রতি বছর অনেক মানুষ মারা যায়।

গরমে যদি শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রী বেশি হয় তবে দুর্বল ও সুস্থ্য মানুষ মারা যেতে পারে।

এই আলোচনার মাধ্যমে বুঝিয়ে দিবো গরমে তাপমাত্রা অতিরিক্ত হলে আশে পাশের মানুষ কেউ যদি হিট ষ্টোক করে ।

সে ক্ষেত্রে কি করবেন আপনি।

হিট ষ্ট্রোকের কিছু লক্ষণ আছে যা দেখলে বুঝতে পারবেন সহজে। এ

মন হতে পারে খুব গরমে আপনার আশেপাশে কারো খুব গরম লাগছে ।

আপনি যখন তার গায়ে হাত দিচ্ছেন তখন তার গা অনেক কিন্তু তার গা ঘামছে না। এটা বিপদের লক্ষণ সাথে হিট ষ্ট্রোক হতে পারে । তাই দেরী না করে ,  হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। হাসপাতালে এমন রোগী আসলে তাকে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে তাকে আগে ঠান্ডা করার ব্যবস্থা করা হয়।

তবে রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার আগে কিছু কাজ করলে রোগী বেচেঁ যাওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে।

আরো কিছু বিপদ চিহ্ন আলোচনা করি। খুব গরমে  কেউ কনফিউজ হতে পারে আপনি যেটা বলছেন সে বুঝতে পারছে না ।

বা সে আপনাকে যা বলছে আপনি তা স্বাভাবিকভাবে বুঝতে পারছেন না। এটা হিট ষ্ট্রোকের লক্ষণ।

গরমের কারণে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয় ও নিশ্বাস নিতে হাস ফাস করে।

এমনো হতে বুক ধরফর করতে পারে। খিচুনি হতে পারে, বমি বমি ভাব হতে পারে।

গরমে অসুস্থতা ও তার করনীয়

গরমের কারণে অজ্ঞান হতে পারে। এসব গরমের হিট ষ্ট্রোক এর লক্ষণ। গরমে  লক্ষণগুলো দেখা দিলে খুব তারাতাড়ি হাসপাতালে ইমাজেন্সি বিভাগে নিয়ে যাওয়া আগে কিছু কাজ তা হলো তাকে ঠান্ডা করার চেষ্টা করবেন। এতে রোগীর বেচেঁ যাওয়ার সম্ভবনা থাকে।

তবে রোগীকে যদি সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সম্ভব না হয়।

তবে যে কাজ করবেন।

তাকে বাতাস করবে, বা তাকে যে জায়গায় বাতাস বা ঠান্ডা আছে সেখানে নিয়ে যাবেন। পারলে তার গা হালকা ভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুছে দিবেন।  তারপর লক্ষ্য করবেন তার গায়ে যদি অতিরিক্ত পোষাক পড়া থাকে তা খুলে দিবেন।

এতে করে তার জীবন বেচেঁ যাওয়া সব থেকে গুত্বপূর্ণ্য কাজ হবে।

তবে  রোগী পারলে ডাবের পানি খাওয়ানোর চেষ্ট করবেন।

 

আর এর মধ্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন। আমাদের প্রত্যেকে লক্ষ্য রাখতে হবে। গরমে যাদের নিশ্বাস প্রাশাসের সমস্যা হয় তারা অবশ্যই ঠান্ডা যায়গা থাকবেন।

আর সচেতন থাকতে হবে গরমের সময় যেখানে আলো বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় থাকা।  সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ্য থাকবেন সেই প্রত্যাাশায়।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *